কিভাবে সহজ উপায়ে নিজেকে ফিট রাখা যায়?
সবাই চায় নিজেকে সুন্দর করতে, সবাই চায় সুন্দর হতে।কারন আপনি কেন চাইবেন সবাইকে আপনাকে দেখুক,আপনার ভিতরে থাকা কিছু অন্যরকম সেটা অন্য কেউ দেখুক এবং এটা দেখে অন্য কেউ সেটা নকল করুক।আর এরকম হওয়ার জন্য আগে নিজের শরীর কে সুন্দর করতে হয়।অর্থাৎ খুব একটা মোটাও না, আবার খুব একটা চিকন ও না।
নিজের শরীর কে সুন্দর ও সুদর্শন করে তুলতে প্রথমেই প্রয়োজন খাবারের দিকে নজর দেওয়া।আমরা যেমন খাবার খেয়ে বেঁচে থাকি ঠিক তেমনি খাবার আমাদের শরীর কে সুন্দর ও সুদর্শন করে তোলে।যারা খুব চিকন বা অপুষ্টি রোগে ভুগছেন তাদের প্রথম পরামর্শ হলো খাবারের দিকে নজর দিন।ঘন ঘন খাবার খান।যা আপনাদের সুন্দর ও সুদর্শন করে তুলবে।কিন্তু এমন হলে চলবে না,যে আপনি একবারে খুব খাবার খেয়ে নিলেন, একসাথে অনেক খাবার মাছ,মাংস, ডিম,দুধ,কলা এরকম প্রোটন ও বেশি ক্যালারি যুক্ত খাবার।আবার খেলেন অনেক্ষন পর।সকালে খেলেন সারাদিন খেলেন না বেলা শেসে আবার খেলেন।এরকম হলে একদম ই চলবে না।আপনি চিকন থেকে আরো ও চিকন হয়ে যাবেন।আর এরকম চালিয়ে গেলে কখনওই আপনি ফিট হতে পারবেন না।আপনি প্রয়োজনে অল্প খান, একদম খুব অল্প।কিন্ত এই খাবার খাওয়াটাকে ঘন ঘন করতে হবে।আপনি যদি দিনে ১০ বার পারলে ২০ বার খান তাহলেও কোনো সমস্যা নেই।আপনি যেই খাবার সকালে আর বেলা শেষ হলে খেতেন, সেই খাবার টুকুই যদি আপনি অল্প করে কয়েক বারে খান তাহলে হয়ত একটু হলেও আপনার লাভ হবে।
আর এরকম খাবার খাওয়ার ব্যাপার টা আপনাকে চালিয়ে যেতে হবে অনেকদিন হয়ত আপনি সপ্তাহ বা মাসের মধ্যেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।কিন্তু এমন হলে চলবে না আপনি একদিন ঠিকমত খেলেন আবার পরের দিন আগের মত করলেন, আবার ঠিকমত খেলেন।এর জন্য আপনাকে প্রতদিন করতে হবে যত দিন আপনি ফিট না হন।আর যদি আপনক কিছু দিন নিজের খেয়াল সঠিক ভাবে নেয়ার পর দেখলেন আপনার পরিবরতন সঠিক ভাবে লক্ষ করা যাচ্ছে এমন সময় আপনি ছেরে দিলেন।না কখনই কাজ হবে না।আর আপনি খেয়াল করবেন খুব তারাতারি আপনি আগে যেমন ছিলেন তার চেয়েও চিকন খুব চিকন হয়ে গেছেন।এমন টা কখনওই করবেন না।
অনেকের খেতে ইচ্ছে হয় না।খেতে মন চায় কিন্তু পারেন না।এর জন্য আপনারা একটা কাজ করতে পারেন।আপনারা পরিচিত কোনো বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তার অথবা পাশের ক্লিনিক এ ভিসিট করে অনেক ধরনের ভিটামিন সিরাপ পাওয়া যায়।খুব সস্তাদর ও ভালো মানের।তাহলে আপনি দেখবেন যে, যেসব খাবার কখনওই ভালো লাগত না তা আপমি ভুরি ভুরি খাচ্ছেন।আর আপনার খিদে খুব বেড়ে গেছে।মেজাজ আগের মত খিট খিট করে না।ঘুম ঠিক মত হয় আর সব কিছু কেমন যেন ভালো লাগে।এই ছিল আমার ব্লগ ধন্যবাদ।
যদি ব্লগটি ভালো লাগে শেয়ার করবেন,আপনার বন্ধু বা পরিচিত দের কাছে।
নিজের শরীর কে সুন্দর ও সুদর্শন করে তুলতে প্রথমেই প্রয়োজন খাবারের দিকে নজর দেওয়া।আমরা যেমন খাবার খেয়ে বেঁচে থাকি ঠিক তেমনি খাবার আমাদের শরীর কে সুন্দর ও সুদর্শন করে তোলে।যারা খুব চিকন বা অপুষ্টি রোগে ভুগছেন তাদের প্রথম পরামর্শ হলো খাবারের দিকে নজর দিন।ঘন ঘন খাবার খান।যা আপনাদের সুন্দর ও সুদর্শন করে তুলবে।কিন্তু এমন হলে চলবে না,যে আপনি একবারে খুব খাবার খেয়ে নিলেন, একসাথে অনেক খাবার মাছ,মাংস, ডিম,দুধ,কলা এরকম প্রোটন ও বেশি ক্যালারি যুক্ত খাবার।আবার খেলেন অনেক্ষন পর।সকালে খেলেন সারাদিন খেলেন না বেলা শেসে আবার খেলেন।এরকম হলে একদম ই চলবে না।আপনি চিকন থেকে আরো ও চিকন হয়ে যাবেন।আর এরকম চালিয়ে গেলে কখনওই আপনি ফিট হতে পারবেন না।আপনি প্রয়োজনে অল্প খান, একদম খুব অল্প।কিন্ত এই খাবার খাওয়াটাকে ঘন ঘন করতে হবে।আপনি যদি দিনে ১০ বার পারলে ২০ বার খান তাহলেও কোনো সমস্যা নেই।আপনি যেই খাবার সকালে আর বেলা শেষ হলে খেতেন, সেই খাবার টুকুই যদি আপনি অল্প করে কয়েক বারে খান তাহলে হয়ত একটু হলেও আপনার লাভ হবে।
আর এরকম খাবার খাওয়ার ব্যাপার টা আপনাকে চালিয়ে যেতে হবে অনেকদিন হয়ত আপনি সপ্তাহ বা মাসের মধ্যেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।কিন্তু এমন হলে চলবে না আপনি একদিন ঠিকমত খেলেন আবার পরের দিন আগের মত করলেন, আবার ঠিকমত খেলেন।এর জন্য আপনাকে প্রতদিন করতে হবে যত দিন আপনি ফিট না হন।আর যদি আপনক কিছু দিন নিজের খেয়াল সঠিক ভাবে নেয়ার পর দেখলেন আপনার পরিবরতন সঠিক ভাবে লক্ষ করা যাচ্ছে এমন সময় আপনি ছেরে দিলেন।না কখনই কাজ হবে না।আর আপনি খেয়াল করবেন খুব তারাতারি আপনি আগে যেমন ছিলেন তার চেয়েও চিকন খুব চিকন হয়ে গেছেন।এমন টা কখনওই করবেন না।
অনেকের খেতে ইচ্ছে হয় না।খেতে মন চায় কিন্তু পারেন না।এর জন্য আপনারা একটা কাজ করতে পারেন।আপনারা পরিচিত কোনো বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তার অথবা পাশের ক্লিনিক এ ভিসিট করে অনেক ধরনের ভিটামিন সিরাপ পাওয়া যায়।খুব সস্তাদর ও ভালো মানের।তাহলে আপনি দেখবেন যে, যেসব খাবার কখনওই ভালো লাগত না তা আপমি ভুরি ভুরি খাচ্ছেন।আর আপনার খিদে খুব বেড়ে গেছে।মেজাজ আগের মত খিট খিট করে না।ঘুম ঠিক মত হয় আর সব কিছু কেমন যেন ভালো লাগে।এই ছিল আমার ব্লগ ধন্যবাদ।
যদি ব্লগটি ভালো লাগে শেয়ার করবেন,আপনার বন্ধু বা পরিচিত দের কাছে।
No comments